ঢাকা টু পাবনা ট্র্রেনের ভাড়া! র্বতমানে তথ্যপ্রযুক্তির যুগে যে কোন এক যায়গা থেকে অন্য যায়গায় যাতায়াতের অন্যতম ব্যবস্থা হচ্ছে ট্রেন ব্যবস্থা ।
সে জন্য বর্তমানে সকল যাএী যাতায়াতের জন্য সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে ট্রেন ব্যবস্থা কে। ঢাকা থেকে পাবনা যাওয়ার জন্য আপনি ঘরে বসে অনলাইনে সময়সূচি দেখে আপনার টিকেট সংগ্রহ করতে পারেন। আপনারা যারা প্রতিনিয়ত ঢাকা থেকে পাবনা বিভিন্ন কাজের জন্য যাতায়াত করেন তাদের জন্য অনলাইন ব্যবস্থা অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি ব্যবস্থা।
ঢাকা থেকে পাবনা ট্রেনের সময়সূচি এবং ভাড়া-
আপনারা যারা প্রতিনিয়ত ঢাকা থেকে পাবনা যাতায়াত করতে থাকেন তাদের জন্য বর্তমান সময় কোন কোন ট্রেন কোন কোন সময় যাতায়াত করে থাকে তার নতুন নতুন সময় আমরা দিয়ে থাকবো । ট্রেনের যাতায়াতের জন্য সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ন বিষয় হচ্ছে সময় । সময়ের জন্য আমরা বিভিন্ন দিক থেকে হয়রানির শিকার হয়ে থাকি। তাই প্রতিটি মানুষের সময়ের প্রতি অপরিসিম মূল্য দেওয়া উচিত।যাতে করে কোন কোন ভাবে হয়রানির শিকার হতে না হয়।
ট্রেনের নাম: সিরাজগঞ্জ এক্সেপ্রেস
ট্রেন নং: ৭৭৬
ছারার সময়: বিকাল ৫ টায়
পৌঁছার সময়: রাত ১২ টা
বন্ধের দিন: শনিবার
ট্রেনের নাম: সুন্দরবন এক্সপ্রেস
ট্রেন নং: ৭২৬
ছারার সময়: সকাল ৬.৩০ মিনিট
পৌঁছার সময়: দুপুর ১২.৩০ মিনিট
বন্ধের দিন: বুধবার
ট্রেনের নাম :চিএা এক্সপ্রেস
ট্রেন নং: ৭৬৪
ছারার সময়: সন্ধ্যা ৭.০০ মিনিট
পৌঁছার সময়: রাত ১২.২৫ মিনিট
বন্ধের দিন: সোমবার
ট্রেন নং | নাম | ছুটির দিন | থেকে | প্রস্থান | প্রতি | আগমন |
৭১৫ | কাপোতাক্ষএক্সপ্রেস | শনিবার | ঈশ্বরদি | ১১:৫৫এএম | রাজশাীহ | ১:১০ অপরাহ্ন |
৭১৬ | কাপোতাক্ষএক্সপ্রেস | শনিবার | ঈশ্বরদি | ৩:৩৩ অপরাহ্ন | খুলনা | ৮:৫০ অপরাহ্ন |
৭২৫ | সুন্দরবনএক্সপ্রেস | মঙ্গরবার | ঈশ্বরদি | ১২:৩৫এএম | ঢাকা | ৫:৪০ এএম |
৭২৬ | সুন্দরবনএক্সপ্রেস | বুধবার | ঈশ্বরদি | ১১:৩৩এএম | খুলনা | ৪:২০ অপরাহ্ন |
৭২৭ | রুপশাএক্সপ্রেস | বৃহস্পতিবার | ঈশ্বরদি | ১২:৫০ অপরাহ্ন | সৈয়দপুর | ৫:১৫ অপরাহ্ন |
৭২৮ | রুপশাএক্সপ্রেস | বৃহস্পতিবার | ঈশ্বরদি | ১২:৫০ অপরাহ্ন | খুলনা | ৬:০০ অপরাহ্ন |
৭৪৭ | সিমন্তএক্সপ্রেস | না | ঈশ্বরদি | ২:০০ এএম | সৈয়দপুর | ৬:২০ এএম |
৭৪৮ | সিমন্তএক্সপ্রেস | না | ঈশ্বরদি | ১১:৩৫ অপরাহ্ন | খুলনা | সাড়ে ৪ টা |
উল্লেখিত সময় সূচি অসুসারে ট্রেন যাতায়াত করে সপ্তাহে ৬ দিন আর নির্দিষ্ট এক দিন বন্ধ থাকে।
ঢাকা থেকে পাবনা ট্রেনের নির্ধারিত টিকেট মূল্য
আপনারা যারা ঢাকা থেকে পাবনা নিয়মিত যাতায়াত করে থাকেন তাদের জন্য নির্দিষ্ট একটা ছকের মাধ্যমে আমরা ভাড়া উল্লেখ করলাম। উক্ত ভাড়ার তালিকা অনুযায়ি আপনি আপনার সামর্থ্য অনুসারে টিকেট সংগ্রহ করে আরামদায়ক ভাবে পাবনার উদ্দেশ্যে যেতে পারেন।
এসি বার্থ | ৫২৭ টাকা |
এসি ছিট | ৩৭৪ টাকা |
ফাস্ট ক্ল্যাস (বার্থ) | – |
ফার্স্ট ক্ল্যাস (সিট) | ২২৫ টাকা |
স্নিগ্ধা | ২৬৫ টাকা |
শোভন চেয়ার | ১৩৫ টাকা |
শোভন | ১১৫ টাকা |
সুলভ | – |
ঢাকা থেকে ঈশ্বরদি ট্রেনের ভাড়ার তালিকা
ঢাকা থেকে পাবনা ট্রেন যার্নি অত্যন্ত আরামদায়ক একটি যার্নি। তার প্রধান কারন ট্রেনে যাতায়াতের সময় যে কোন কারনে জ্যামে আটকে থাকতে হয় না। সে জন্য ঢাকা থেকে ঈশ্বরদি আপনি খুব সহজে যাতায়াত করতে পারেন। সে অনুযায়ি আপনি আপনরি সামর্থ্য অনুযায়ি ট্রেনের টিকেট সংগ্রহ করতে পারেন। নিচে নির্ধারিত মূল্যে টিকেটের বর্ননা দেওয়া হল।
এসি বর্থি | ৬১৬ টাকা |
এসি সিট | ৪২৬ টাকা |
ফাস্ট ক্ল্যাস (বার্থ) | ৩৭০ টাকা |
ফার্স্ট ক্ল্যাস (সিট) | ২৫০ টাকা |
স্নিগ্ধা | ২৮৮ টাকা |
শোভন চেয়ার | ১৪৫ টাকা |
শোভন | ১২০ টাকা |
সুলভ | – |
ঢাকা থেকে ঈশ্বরদি বাইপাস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা
আপনারা যারা ঢাকা থেকে বাইাপাস যাওয়ার ট্রেনের সুবিধা খুজেন তদের জন্য নিচের সারনিতে ট্রেনের টিকেটের সুলভ মূল্য দিওয়া হলো।
এসি বর্থি | ৬৩৩ টাকা |
এসি সিট | ৪০৩ টাকা |
ফাস্ট ক্ল্যাস (বার্থ) | ৫৮৫ টাকা |
ফার্স্ট ক্ল্যাস (সিট) | ৩৯০ টাকা |
স্নিগ্ধা | ৪৯০ টাকা |
শোভন চেয়ার | ২৯৫ টাকা |
শোভন | ১২০ টাকা |
সুলভ | – |
ট্রেনের ছারা সড়ক পথে কিভাবে ঢাকা টু পাবনা যাতায়াত করা যায়
সড়ক পথে যেতে চাইলে যেতে হবে গাবতলী বসা টারমিনাল। সেখান থেকে পাবনার অনেক বাস পাওয়া যায়। বাস গুলো এখান থেকে যাএা শুরু করে। তবে কিছু কিছু বাস কল্যানপুর খাজা মার্কেট , টেকনিকেল মোড় ইত্যাদি থেকে যাএা শুরু করে। খাজা মার্কেট থেকে যাএা শুরু না করলেও টেকনিকেল মোড় থেকে অনেক বাস যাএা করে থাকে। এই বাস গুলা অবশ্য গাবতলি থেকে ও যাএী নেয়। আবার কিছু কিছু সংস্থা নায়ারনগঞ্জ থেকে যাএা করে উত্তরা, আবদুল্লাপুর হয়েও যাতায়াত করে থাকে। বলা বাহুল্ল্য যে সব গুলা বাস যমুনা সেতু হয়ে যাতায়াত করে।
যমুনা সেতুর দু পাশে টাঙ্গাইল থেকে সিরাজগঞ্জ বেশ কয়েকটি রেস্টুরেন্ট আছে। পাবনার গামি বাস গুলা এখানে যাএা বিরতি করে। রেস্টুরেন্টগুলাতে টয়লেটের ব্যবস্থা আছে। এখানে বিভিন্ন ধরনের হালকা খাবার বাদে ভাত পাওয়া যায়। যাএা বিরতি ১০ থেকে ১৫ মিনিট।
পরিশেষে
আমি মনে করি যে, যে কোন স্থানে যাওয়ার জন্য ট্রেন যার্নি অনেক ভাল। তাই আপনি যে কোন স্থানে যাতায়াতের জন্য ট্রেনের মাধ্যমে যাতায়াত করে নিজে ভালো থকুন এবং আপনার পরিবারকে ভাল রাখুন আর নিশ্চিন্ত ভাবে এক যায়গা থেকে অন্য যায়গায় যাতায়াত করুন।