পাসপোর্ট দিয়ে ঠিকানা বের করার নিয়ম! প্রতিটা মানুষের কিছু ভিন্ন ভিন্ন পরিচয় থাকে,তথ্য থাকে,বিধাতা প্রদত্ত শারীরিক কিছু অঙ্গ প্রতঙ্গের চিহ্ন থাকে।তন্মধ্যে চোখের রেটিনা,আঙ্গুলের ছাপ,NID কার্ড,পাসপোর্ট অন্যতম।
যা একটির সাথে অন্যটির মিল কখনও সম্ভব না।একজন মানুষের সম্পূর্ণ পরিচয় থাকে তার NID কার্ড এবং পাসপোর্টে।এইদুটি ইস্যু একজন ব্যক্তির জন্য সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। পাসপোর্টের সাহায্যে ব্যক্তির ঠিকানা জানা সম্ভব।শুধুমাত্র পাসপোর্ট নম্বর ব্যবহার করে ব্যক্তির ঠিকানা সহজেই জানতে পারবেন।এই অনুচ্ছেদে আমরা পাসপোর্টের সাহায্যে ঠিকানা বের করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে যাচ্ছি।কিন্তু তারও আগে পাসপোর্ট সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা থাকা আবশ্যক।
পাসপোর্ট এক ধরনের লিখিত প্রবেশাধিকার।যা সাধারণত কোনো দেশের সরকার কর্তৃক জারি করা হয়।এটি আন্তর্জাতিক ভ্রমণের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।ভ্রমণকালে এটি বাহকের জাতীয়তা ও পরিচয় বহন করে।পাসপোর্টে বাহকের নাম,ঠিকানা,জন্মের তারিখ ও স্হান,ছবি,স্বাক্ষর এবং শারীরবৃত্তিক অন্যান্য চিহ্নিতকরণের তথ্য থাকে।বাংলাদেশ সরকার ৩টি ভিন্ন ধরনের পাসপোর্ট ইস্যু করে থাকে।এগুলো হলো:কুটনৈতিক,দাপ্তরিক,নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট।
পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে ঠিকানা বের করার সহজতম উপায় হচ্ছে ওয়েবসাইট ভিজিট করা।passport.gov.bd/onlinestatus.aspx এটি বাংলাদেশ সরকারের পাসপোর্ট সম্পর্কিত একটি ওয়েবসাইট।এটি ভিজিটের মাধ্যমে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তির ঠিকানা এবং নিজের পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন।পাসপোর্ট নম্বর দিয়ে ঠিকানা বের করার জন্য পাসপোর্ট নম্বরের সাথে জন্ম তারিখ ইন্টারনেট নির্ভর একটি স্মার্ট ডিভাইস প্রয়োজন। (পাসপোর্ট দিয়ে ঠিকানা বের করার নিয়ম)
বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পাসপোর্ট বিষয়ক তদারকি করে থাকে।সাধারণত পাসপোর্টের মেয়াদকাল ১০ বছর।তবে অনুর্ধ্ব ৫ বছর বয়সীদের জন্য এই মেয়াদকাল ৫ বছর।