রাজনীতি

স্বার্থের কারনে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক করতে চায় ভারত

ভারত বাংলাদেশ বন্ধুত্ব

ভারত বাংলাদেশ বন্ধুত্ব! হ্যালো বন্ধুরা ! আপনারা সবাই কেমন আছেন আশা করি ভাল আছেন। আজকের টপিকের মূল বিষয় হলো হচ্ছে বাংলাদেশ এবং ভারত। আসলে বর্তমান পৃথিবীর যে পরিস্থিতি দিক থেকে তাকিয়ে বাংলাদেশের এবং ভারতের ভবিষ্যতে কি কি করতে চলেছে আলোচনা করব আজকের এই পোস্টটিতে। বাংলাদেশ এবং ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা উন্নতি হবে কিনা জানাবো আজকের এই পোস্টটিতে তাই বন্ধুরা মনোযোগ দিয়ে পড়ুন তাহলেই সবকিছু জানতে পারবেন। চলুন বন্ধুরা কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক আজকের পোস্ট।

সাহিত্যে সংগীত চর্চার ক্ষেত্রে অভাবনীয় সুপরিবর্তন নির্দেশ

বাংলাদেশ-বৃষান্ত গতিবিশিষ্ট বাংলাদেশের পক্ষে ১৪২৯ সাল বিশেষ শুভ বছর তবে রাজনৈতিক পরিপ্রেক্ষিতে শুভ নয়। বর্তমান সরকারের স্থিতিশীল অবস্থা সময়ে সময়ে সমস্যার সৃষ্টি করবে। আন্তর্জাতিক স্তরে দেশের উদ্যোগ পূর্বাপেক্ষা শুভ হবে। আমদানি, রপ্তানি ব্যবসায়ে লাভের মুখ দেখতে পাবে। ষড়যন্ত্রকারীদের অশুভ প্রচেষ্টা নাশ হবে। দেশের নানাপ্রকার বাধা সত্ত্বেও মৌলিক প্রগতি অব্যাহত থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে এই বছর শরীর সাপেক্ষে শুভ নয়। কিন্তু তাঁর হস্তক্ষেপে দেশের বহু সমস্যার সমাধান আসবে।

দেশের অর্থকোষে অর্থের সচ্ছলতা পূর্বাপেক্ষা ভালোই থাকবে। সাহিত্যে, সংগীত চর্চার ক্ষেত্রে অভাবনীয় সুপরিবর্তন নির্দেশ করে। দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে উন্নতি বজায় থাকবে। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে নানাপ্রকার ঘটনার সংঘাত লক্ষ করা যায়। তারই মধ্যে দেশের অগ্রগতি অপেক্ষাকৃত ভাবে বজায় থাকবে। ক্ষুদ্র কারিগরি শিল্পে, পরিবহনমূলক ক্ষেত্রে অচলায়তন লক্ষ করা যায়। সার্বিকভাবে ১৪২৯ সালে আশ্চিন মাসের পর থেকে বিশেষ শুভত্ব নির্দেশ করে।

ভারত-এই বছর গ্রহসন্নিবেশ অনুযায়ী ভারতবর্ষের পক্ষে বিশেষ হয় ফলের ইঙ্গিত নির্দেশ করে। পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রসমূহের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক ও নিজ রাষ্ট্রের বহুবিধ সমস্যার সমাধানের নির্দেশ করে। জনহিতকর কার্যে সরকারের উদ্যম যথেষ্ট স্বীকৃতি লাভ করবে। এই বছরের কার্তিক মাস থেকে অপ্রত্যাশিত শুভযোগ নির্দেশ করে। দেশের অর্থনীতির অবস্থা পূর্বের ন্যায় অপেক্ষাকৃত হত হবে। বিশেষ সমস্যায় পশ্চিমী দেশ থেকে বিশেষ সাহায্য পাবে। আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতবর্ষের নীতিনির্ধারণে উগ্রপন্থিদের কার্যকলাপ বহুলাংশে ব্যাহত হবে।

কৃষি, শিল্পে, বিজ্ঞানশাস্ত্রে বিশেষ উন্নতি লক্ষ করা যায়। প্রতিবেশী রাষ্ট্রগণের মনোভাব ও পারিপার্শ্বিকতা বুঝে ভারতবর্ষের কার্যকলাপ সুনাম বৃদ্ধি পাৰে। বহু বিতর্কিত বিষয় সমাধানে দেশের কৃতিত্ব বৃদ্ধি পাবে। বর্ডার সংক্রান্ত রাষ্ট্রের সমস্যা ক্রমশ স্থিতিশীল পর্যায়ে যাবে। স্যাকার পক্ষে মন্ত্রিসভায় দপ্তর বদলের নির্দেশ করে। শিক্ষামূলক ক্ষেত্রে বিশেষত গবেষণামূলক বিষয়ে দেশের প্রতিভাবানদের উদ্যোগ লক্ষণীয়। উত্তর-পূর্ব, পূর্ব সীমান্তবর্তী কার্যকলাপের সাময়িক রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে মতানৈক্য নির্দেশ করে।

স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের আকস্মিক উত্থান কয়েক মাসের জন্য হবে

নৈতিক সংগ্রামে ভারতবর্ষের জালাতের যোগ অতুলনীয়। আন্তর্জাতিক স্তরে আগত শত্রুসম্পর্কিত সমস্যা সমাধানে নিপুণতা বৃদ্ধি পাবে। চিকিৎসকরা সমালোচনামূলক স্বীকৃ তি পাবেন। আগামী শ্রাবণ মাসের পর থেকে বস্ত্রশিল্পে পুস্তক ব্যবসারে, কাষ্ঠ ব্যবসায়ীদের, রত্নব্যবসায়ীদের, স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের আকস্মিক উত্থান কয়েক মাসের জন্য হবে। বাহ্যশিল্পে আন্তর্জাতিক স্তরে মর্যাদা বৃদ্ধি পাবে।

এমনকি অসময়ে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোকে ভারতবর্ষ পেয়ে থাকবে।পরিচা অর্থনা যোগ ও সূরা যোগে বছরের মধের বরণই প্রাকৃতিক দুর্যোগ, প্লাবন, মুর্তি, যার ইত্যাদি বিষয়ের প্রভাব দেশেই থাকবে তবে শনিহের মধ্যচারী সেতু এবং বাহু গ্রহের প্রভাবে ভারতবর্ষে প্লাবন ও জনতাঁতি জ্যৈষ্ঠমাসের পর থেকে আশ্বিন মাসের মধ্যে অধিক লক্ষ করা যায়। তবে করোনা সংক্রান্ত অতিমারি জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ় থেকে বহুলাংশে তত হবে। বিরুদ্ধ রাষ্ট্রগুলোর কূটনৈতিক চক্রান্ত ক্রমশ ব্যর্থ হবে। শিক্ষাক্ষেত্রে অদ্ভুতভাবে কৃ ডীজনের মৌলিক চিন্তা, কৃতিত্ব বৃদ্ধি পাবে।

দেশে বহুপ্রসারী পরিকল্পনা ক্রমবর্ধমান হবে। যুবক সম্প্রদায়ের ওখান দেশের পক্ষে উন্নতিকারক হবে। সাহিত্য, সংগীত, নৃত্যচর্চায় খ্যাতি, মন ক্রমবর্ধমান হবে।সরকারক গ্রহের প্রভাব ও চকরাশির বিশেষ প্রভাবে দেশের বিশ্বের দরবারে বিশেষ খ্যাতি ছড়িয়ে পড়বে। সেইসলে ধর্মমূলক বিষয়ে ভারতবর্ষের পর্ব অক্ষুন্ন থাকবে দেশের প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও অন্য শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিগণের শারীরিক ক্রমন্নতি নির্দেশ করে।

বন্ধুরা এই ছিল আজকের পোস্ট। আরো একটি নতুন পোষ্টের সাথে আপনার সাথে দেখা হচ্ছে । পোস্ট করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।

Related Articles

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।