ক্রিপ্টোকারেন্সির সেরা মাইনিং অ্যাপ! আমরা সকলে জানি আগামী পৃথিবী হতে চলেছে ক্রিপ্টো মার্কেট নির্ভর। কেননা ২০০৯ সালে সাতসি নাকামুত নামের কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এই ইলেকট্রিক মুদ্রা বা ইলেকট্রিক লেনদেন আবিষ্কার করার পর সারা বিশ্বের সকলের কাছে বহুল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে বিশ্বের নামিদামি প্রতিষ্ঠান যেমন ইলন মাক্স এর প্রতিষ্ঠান নিউরালিং, স্পেস এক্স এছাড়াও এমাজন, গুগল সহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান এই ক্রিপ্টো মার্কেটে ইনভেস্ট করতে শুরু করেছে এবং তাদের পণ্যগুলো এর মাধ্যমে বিক্রি করতেছে। বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো এরকমই কয়েকটি অ্যাপ সম্পর্কে যে অ্যাপ গুলো দিয়ে আপনি মাইনিং করে মাসে আয় করবেন লাখ লাখ টাকা তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি আজকের পোস্টটি।
১/ ওমেগা প্রটোকল (Omega Tech)
ওমেগার সাথে ইলন মাক্স নিজেই সম্পৃক্ত হয়েছেন। ক্রিপ্টো মার্কেটে ইলন মার্কস সম্পৃক্ত হওয়ার মানে এর মার্কেট ভ্যালু আরো অনেক বেশি বেরে যাওয়া। কেননা ইলন মাক্সের একটি টুইটের দারা ক্রিপ্টো মার্কেটের ভ্যালু কমবেশি হতে পারে। আর যেহেতু তিনি ওমেগা প্রটোকলের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছেন তাই বুঝা যাচ্ছে এই প্রজেক্টটির হাইট কত বেশি।
২/ বনডেক্স (Bondx Origin)
Bondx Origin ওয়ান অফ দা বেস্ট বেস্ট বেস্ট প্রজেক্ট। এটার সঙ্গে বাইন্যান্স রয়েছে। ট্রাস্টে দেখা জাচ্ছে ৯৮% রেফার করছে। আমি আপনাদেরকে বলতে পারি এটা কোনভাবেই মিস করবেন না। কেননা ভবিষ্যতে এটি থেকে আপনি কয়েকশো ডলার থেকে কয়েক হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন।
৩/ ক্যান্ডি পকেট (CandyPocket)
এই প্রজেক্টটি কোন ভাবেই স্ক্রিপ্ট করা যাবে না। সর্বোচ্চ পাঁচ থেকে ছয় মাস সময় পাওয়া যাবে এখান থেকে মাইনিং করে টাকা ইনকাম করতে। আপনি যদি এখানে জয়েন করেন তাহলে পার ডে নয়টি টোকেন মাইনিং করতে পারবেন। খুব বেশি দেরি হলে আর হয়তো এখান থেকে মাইনিং করে টোকেন ইনকাম করা যাবে না। তাই আমি আপনাদের বলব দেরি না করে অতি শীঘ্রই এখানে জয়েন করুন।
৪/ সি বি ডি সি
এটিও একটি চমৎকার প্রজেক্ট কেননা এটি থেকে গত কয়েক মাসে এক এক জন প্রায় ৫০ থেকে ১ লাখ বা কোন কোন ক্ষেত্রে তিন থেকে পাঁচ লাখ টাকা পর্যন্ত আর্ন করেছে। আপনারা যারা এখনো এ প্রজেক্টে জয়েন করেননি মাস্ট বি জয়েন করবেন কেননা এটার ফিউচার খুবই ভালো।
৫/ বি লাভ (B-Love)
এটিও একটি খুবই চমৎকার প্রজেক্ট অবশ্যই এটিতে জয়েন করবেন। এটিতে জয়েন করা খুবই সোজা অ্যান্ড্রয়েডে ক্লিক করবেন, অ্যাপস ডাউনলোড করবেন, রেফার কোড দিবেন, মেইল দিবেন, পাসওয়ার্ড দিবেন, দেন তারপরে জয়েন করবেন। এটির সঙ্গে পাকিস্তানি ক্রিকেটার ওয়াসিম আকরাম জয়েন করেছে। এছাড়াও সব ধরনের ক্রিকেট স্টেডিয়ামের মধ্যে এই প্রজেক্টের মার্কেটিং চালানো হচ্ছে। তাই আশা করা যায় খুব শীঘ্রই এখান থেকে ভালো মানের প্রফিট আসবে। তাই বলতেছি কোনভাবেই এই প্রজেক্টটি স্ক্রিপ্ট করা যাবে না।
বন্ধুরা আমরা অলরেডি পাঁচটা প্রজেক্ট নিয়ে আলোচনা করে ফেলেছি। যে পাঁচটি প্রজেক্ট নিয়ে আজকে আমরা জানলাম এ পাঁচটি প্রজেক্টে অবশ্যই মাস্ট বি আমরা জয়েন করব। এছাড়া আরো বেশ কয়েকটি ভালো প্রজেক্ট রয়েছে যেমন ছিদ্রা ব্যাংক এটি একটি ইসলামিক কয়েন তারপর রয়েছে ব্যান চার্ট নেটওয়ার্ক। আমি আপনাদেরকে বলতে পারি নিঃসন্দেহে সব কয়টি প্রজেক্টেই আপনি চাইলে জয়েন করতে পারেন। আর যদি একান্তই সম্ভব না হয় তাহলে অবশ্যই উপরের যে পাঁচটি প্রজেক্ট নিয়ে আলোচনা করলাম এর পাঁচটি প্রজেক্টে জয়েন করবেন।
বন্ধুরা মাইনিং অ্যাপ নিয়ে আমাদের এই পোস্টটি আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লেগেছে। মাইনিং ও কিভাবে ক্রিপ্টো কারেন্সি আর্ন করা যায় সে সম্পর্কে জানতে আমাদের পরবর্তী পোস্টটি ফলো করুন ধন্যবাদ।