তথ্য ও প্রযুক্তি

এই প্রথম হোন্ডার ২৯৩ সিসির মোটরসাইকেল এখন বাজারে

হোন্ডা-মোটরসাইকেলের-দাম

হোন্ডা মোটরসাইকেলের দাম! আপনারা জানেন যে দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসানের পর নতুন সিবি৩০০এফ মোটরসাইকেল লঞ্চ করল গাড়ি ও বাইক প্রস্তুতকারী সংস্থা হোন্ডা। মোট দুটি ভ্যারিয়েন্ট ডিলাক্স ও ডিলাক্স প্রো ভারতীয় বাজারে লঞ্চ করা হয়েছে এ স্ট্রিটফাইটার বাইক এই বাইকটি শিগ্রহী বাংলাদেশে আসতে চলেছে । বিগত কয়েক সপ্তাহ ধরেই সামাজিক মাধ্যমে ক্রমাগত এ বাইকটির টিজার প্রকাশ করে চলেছিল হোন্ডা।

বর্তমানে এখন ভারতে বাইকের বাজারে আমুল পরিবর্তন হচ্ছে আর এই বাইকটি শীঘ্রই বাংলাদেশে আসতে চলেছে । মিড সাইজ সেগমেন্টের বাইকপ্রেমীরা আধুনিকতা, পারফর্ম্যান্স ও বিভিন্ন স্পেসিফিকেশনের মধ্যে একটি সামঞ্জস্য খুঁজছেন। ফলে নতুন এ বাইকটি তাদের আরও উন্নতমানের রাইডিংয়ের অভিজ্ঞতা প্রদান করবে, তা বলাই বাহুল্য (হোন্ডা মোটরসাইকেলের দাম)

ভারতে এই বাইক আষাঢ় সঙ্গে সঙ্গেই বাইকপ্রেমীদের মধ্যে নতুন এ বাইক নিয়ে উৎসাহ চোখে পড়ার মতো

হোন্ডার এই বাইকটি নতুন ডিলারশিপ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এ নতুন বাইকটি বিক্রি করা হবে। বর্তমানে যে ভারতের বাজারে দুটি স্ট্রিটফাইটার রয়েছে হোন্ডার। একটি সিবি৩০০আর এবং অন্যটি সিবি ৩৫০।

নতুন এ সংযোজনের ফলে হোন্ডার প্রিমিয়াম সেগমেন্টের স্ট্রিটফাইটারের তালিকায় আরও একটি নতুন পালক যে যুক্ত হলো তা বলাই বাহুল্যহোন্ডা প্রিমিয়াম এই বাইকটির কথা না বললেই নয় এই বাইকটি দেখতে অনেক সুন্দর আর দর্শকের চোখে লাগার মত এই বাইক।

বর্তমানে রাজধানী দিল্লিতে নতুন সিবি৩০০এফ বাইকটির ডিল্যাক্স বর্তমান ভ্যারিয়েন্টের দাম (এক্স শোরুম) রাখা হয়েছে লাখ ২৬ হাজার রুপি। অন্যদিকে ডিলাক্স প্রোর দাম রাখা হয়েছে ২ লাখ ২৯ হাজার রুপি। মোট তিনটি রঙ ম্যাটএক্সি গ্রে মেটালিক, ম্যাট মার্ভেল নীল মডেল ও লাল মডেলের গাড়ি তিনটি রঙের গাড়ি ছাড়া হয়েছে।

আমাদের যে সব বন্ধুদের বাইক কেনার ইচ্ছুক আবার বলা যায় যে বাইক প্রেমিক তাদেরকে বলা যাচ্ছে যে অনলাইনের মাধ্যমে নিজেদের বাইকটি বুক করতে পারবেন। বাইকটিতে রয়েছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ফিচার। তার মধ্যে অন্যতম হল ফুল এলইডি হেডল্যাম্প ও টার্ন ইন্ডিকেটর ও এলইডি টেলল্যাম্প। এ ছাড়াও রয়েছে ডিজিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট প্যানেল।

ইঞ্জিন হোন্ডা প্রেমিয়াম এই বাইকটিতে রয়েছে ২৯৩ সিসির ৪ ভ্যাল্ভের অয়েল কুলড ডিওএইচসি ইঞ্জিন। এই ইঞ্জিনটির মাধ্যমে আপনি পেয়ে যাবেন,২৪ বিএইচপি ও ৭৫০০ আরপিিএম। এছাড়াও পেয়ে যাবেন ২৫.৬ এসএম-এর টর্ক। বাইকটিতে রয়েছে অ্যাসিস্ট স্লিপার ক্লাচসহ হোন্ডা সিলেক্টেবেল টর্ক কন্ট্রোলসহ মোট পাঁচ গিয়ারের বক্স।

পরিধি নতুন এ বাইকটি মোট ২০৮৪ এমএম লম্বা, ৭৬৫এমএম চওড়া। এ ছাড়াও বাইকটিতে রয়েছে ১৯৯০ এমএম হুইলবেস। সামনে রয়েছে ১৭ ইঞ্চির ১১০/৭০ সেকশনের টায়ার ও পেছনে রয়েছে ১৫০/৬০ সেকশনের টায়ার।

বন্ধুরা আপনার সবতো দেখতেই পারলেন বাইকের গিয়ার বক্স কয়টা গাড়ির মডেল কেমন গাড়ির টায়ারের সাইজ কেমন সামনের টায়ারের রেসেকশন কত পিছনের টায়ারের সেকশন কত বন্ধুরা ভালো লাগলে আমাদের এই গাড়িটি নিতে পারেন হোন্ডা প্রেমিয়াম।

Related Articles

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।