Tata Company! আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের বাজারে এই মুহূর্তে সবথেকে জনপ্রিয় গাড়ি কোম্পানি গুলির মধ্যে একটি হয়ে উঠেছে টাটা। এই কোম্পানির টাটা পাঞ্চ তাদের সবথেকে ভালো কয়েকটি গাড়ির মধ্যে একটি বলে মনে করা হয় থাকে । এই গাড়িতে আপনারা পেয়ে যান দুর্দান্ত কিছু ফিচার এবং তার সাথেই থাকে দারুন মাইলেজের সুবিধা ও বিভিন্ন ধরনের ফিউচার।
মাঝারি একটি পরিবারের জন্যই এই গাড়িটি লঞ্চ করা হয়েছিল টাটা কোম্পানির পক্ষ থেকে থেকে।তবে এর পরে এই গাড়ির জনপ্রিয়তা ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করে, কারণ এই গাড়িটি মানুষের মধ্যে অনেক জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে দেয়। কম দামের মধ্যে সবচেয়ে ভালো গাড়ি। আপনাদের জানিয়ে রাখি,
এই মুহূর্তে Tata Company পাঞ্চ গাড়ির এক্স শোরুম প্রাইস ৬.১৪ লক্ষ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে
তবে আজ আমরা আপনাকে এমন একটি দুর্দান্ত অফারের ব্যাপারে জানাবো যার সুবাদে আপনি মাত্র ৭০ হাজার টাকায় বাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন আপনার সাধের টাটা পাঞ্চ গাড়িটি। তাহলে চলুন এই অফার এর ব্যাপারে আরো বিস্তারে জেনে নেওয়া যাক। কথা না বাড়িয়া শুরু করা যাক।
আপনাদের জানিয়ে রাখি, যে যদি আপনারা টাটা পাঞ্চ গাড়ির Pure Rhythm ভেরিয়েন্ট কিনতে চান তাহলে এই মুহূর্তে এই ভেরিয়েন্ট এর দাম প্রায় ৬,১৪,৯০০ টাকা। এই গাড়িটির অন রোড প্রাইস হবে ৬,৯৮,৬১১ টাকা ধরা হয়েছে। তবে এই গাড়ির সাথে আপনারা পাবেন বেশ কিছু ফাইনান্স এর সুযোগ সুবিধা। চলুন দেখে নেওয়া যাক এই ফাইন্যান্সের স্কিম এর ব্যাপারে।
যদি আপনারা টাটা পাঞ্চের এই বিশেষ ভেরিয়েন্ট কিনতে চান, তাহলে আপনারা ব্যাংকের তরফ থেকে ৬,২৮,৬১১ টাকা পর্যন্ত লোন গ্রহণ করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনাকে ৭০ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট করতে হবে এবং তারপরেই আপনারা টাটা পাঞ্চ গাড়িতে কিনে ফেলতে পারবেন। সঙ্গেই পাঁচ বছরের মধ্যে আপনাকে ৯.৮ শতাংশ হারের সুদ দিয়ে এই ঋণ শোধ করতে হবে ব্যাংকে, তাহলে পুরো গাড়িটি আপনার হয়ে যাবে।
টাটা কোম্পানির এই বিশেষ ক্ষমতা গাড়িতে রয়েছে ১১৯৯ সিসি ট্রিপল সিলিন্ডার ইঞ্জিন
যেখানে আপনারা পাচ্ছেন ৮৪.৪৮ পিএস পাওয়ার এবং ১১৩ নিউটন মিটার সর্বাধিক টর্ক। এছাড়াও এই গাড়ির সাথে ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন ফিচারটি যুক্ত করা হয়েছে। যা এই গাড়িটিকে একটি উন্নত পর্যায়ে নিয়ে গেছে।
গাড়িটি অত্যাধুনিক কিছু ফিউচার ব্যবহার করা হয়েছে
ফিচারের ব্যাপারে বলতে গেলে টাটা পাঞ্চ গাড়িতে আপনারা পাচ্ছেন, অ্যান্ড্রয়েড অটো, অ্যাপেল কারপ্লে, ইনফোটেইন্মেন্ট কানেক্টিভিটি বিশিষ্ট টাচস্ক্রিন, অটো এসি, অটোমেটিক হেডলাইট, কানেক্টেড কার টেক, ক্রুজ কন্ট্রোল, সামনের সিটে ডুয়াল এয়ার ব্যাগ, এবিএস সিস্টেম, ইবিডি এবং রিয়ার পার্কিং ক্যামেরা সহ আরো অনেক কিছু। তাছাড়াও গাড়িতে কিছু এডভান্স টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে।
বন্ধুরা এই ছিল আজকের টাটা কোম্পানির গাড়ি সম্পর্কে। পোস্টটি পড়ার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।