তামিম ইকবালের হঠাৎ বিদায় কেন! বাংলাদেশের কিংবদন্তি ওপেনিং বেটার তামিম ইকবাল গেল বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে নিজের জন্মভূমি চট্টগ্রামে বাংলাদেশ ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন।
যা ইতোমধ্যেই ক্রিকেট বিশ্বের সবাইকে হতবাক করেছে। তার হঠাৎ এ বিদায় কেউ মেনে নিতে পারছে না। তার সতীত্ব এবং সাবেক বহু ক্রিকেটার এবং তার ক্রিকেটপ্রেমিক ভক্তরা এতে খুবই আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েছে। আজকে আমরা জানবো হঠাৎ তামিমের এই বিদায় কেন? পোস্টটি স্ক্রিপ্ট না করে তামিমের বিদায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য অনুরোধ রইল।
বিশ্ব মিডিয়ায় প্রকাশিত খবর
উইজডেন
ক্রিকেটের বাইবেল বলা হয় উইজডেনকে। ব্রিটিশ গণ মাধ্যম উইজডেনের শিরোনাম “”হঠাৎ করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা বাংলাদেশের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবালের””।আফগানিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ এর আগে ফিটনেস নিয়ে তামিমের বক্তব্যে খুশি ছিলেননা কোচ হাতুরু সিংহে আর বিসিবি প্রধান নাজমুল হাসান পাপন। এই বিষয়টিও নিজেদের প্রতিবেদনে তুলে এনেছে ক্রিকেট ভিত্তিক এই সংবাদ মাধ্যম।
আইসিসির শিরোনাম
“”আইসিসি শিরোনাম ২০২৩ বিশ্বকাপের আগে তামিম ইকবালের দুঃখজনক অবসরের ঘোষণা””। ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বিশেষ অর্জন গুলোর সাথে সংবাদ সম্মেলনে তামিমের বক্তব্য তুলে ধরেন আই সি সি পাশাপাশি ওমানের বিপক্ষে ২০১৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তামিমের করা দুর্দান্ত সেঞ্চুরির প্রকাশ করেছে তারা।
ESPN ক্রিক ইনফো
ESPN ক্রিক ইনফোর প্রতিবেদন “”বিশ্বকাপের তিন মাস আগে তামিম ইকবালের অবসর””। ঐ প্রতিবেদনে তামিমের বিদায় কে অভিহিত করা হয়েছে একটি যুগের পরিসমাপ্তি হিসেবে।
ক্রিকবাজ
সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া তামিমের বক্তব্য তুলে ধরে অবসরের খবর প্রকাশ করেছে ক্রিকেট ভিত্তিক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ।
টাইম অফ ইন্ডিয়া
একই শিরোনাম টাইমস অফ ইন্ডিয়ার।
হিন্দুস্তান টাইমস
হিন্দুস্তান টাইমসের খবর “”হৃদয়বিদারক সংবাদ সম্মেলনে আবেগ আপ্লুত হয়ে কাঁদলেন তামিম বললেন আমি আমার সেরাটা দিয়েই চেষ্টা করেছি””।
স্পোর্টস ক্রিডা
ক্রিকেট ভিত্তিক আরেক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট স্পোর্টস ক্রিডা তামিমের অবসর ঘিরে করা বেশ কিছু ট্যুইট বার্তা তুলে ধরেছে তাদের এক প্রতিবেদনে। যেখানে কেউ কেউ তামিমের এই ঘোষণাকে সঠিক সিদ্ধান্ত বল্লেও অনেকের মতে বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশের জন্য এটা বড় ক্ষতি।
লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড
এছাড়াও তামিমকে নিয়ে লেখা হয়েছে বিখ্যাত লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ডের অফিশিয়াল টুইটার পেজ থেকেও। ২০১০ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তামিম ইকবালের করা ঐতিহাসিক সেঞ্চুরির ভিডিও পোস্ট করে লেখা হয়েছে “”বাংলাদেশের হয়ে অসাধারণ ক্যারিয়ারের জন্য অভিনন্দন তামিম””।
হাতুরু সিংয়ের সাথে প্লেয়ারদের সম্পর্ক
হাতুরু সিং যেখানেই যান বিতর্কতার পিছু নেয়। ২০১৭ থেকে শুরু রিয়াদ, সাকিব, মাশরাফি থেকে তামিম ইকবাল বাংলাদেশের সিনিয়র ক্রিকেটারদের ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে এই লংকান কোচ। শুধু বাংলাদেশ নয় শ্রীলঙ্কাতেও একইভাবে সিনিয়র ক্রিকেটারদের সাথে বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন হাতুরু সিং।
২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের দায়িত্ব নেবার সময় সিনিয়র ক্রিকেটারদের সাথে নিজের সুসম্পর্কের কথা মিডিয়ার সামনে বড় গলায় বলেছিলেন চান্দ্রিকা হাতুরু সিংয়ে। যে সুসম্পর্ক এতটাই দামি যে পাঁচ মাস যেতে না যেতেই তার মূল্য চোখের অশ্রু দিয়ে চুকাতে হলো তামিম ইকবালকে। সিরিজ নয় ক্যাপ্টেন নয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকেই বিদায় জানিয়ে দিলেন বাংলাদেশের অন্যতম সেরা এই বাট্যার।
হাতুরু সিং কোচ হিসেবে সবাই তাকে চেনে। কিন্তু ক্রিকেটারদের সাথে মতবিরোধের যে বিশাল একটা অধ্যায় চন্দ্রিকার ক্যারিয়ারে মিশে আছে তা ক’জন জানে। চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই অধ্যায়ের প্রতিটা পাতা। যেখানে মিশে আছে ক্রিকেটারদের লুকানো কান্না এবং না বলা কথা।
লংকায় হাতুরের লংকা কান্ড
২০১৭ সালের মার্চে শ্রীলংকা সফরের আগে মাহমুদুল্লাহকে নিয়ে বাধ সাজেন হাতুরু। সে দফায় মাশরাফির হস্তক্ষেপে রিয়াদ দলে ঢুকেন ঠিকই তবে প্রথম টেস্টে রান্ না পাওয়ায় তাকে দেশে ফেরত পাঠাতে উদ্যত হন তিনি। সেবার বিসিবি সভাপতি পাপনের অনুরোধে চন্ডীকা ক্ষান্ত হলেও বাংলাদেশের শততম টেস্টে রিয়াদকে ঠিকি খেলাননি এই লঙ্কান মাস্টার মাইন। শুধু রিয়াদকে নয় টি-২০ তে মাশরাফির গ্রহন যোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেন হাতুরু। পারফর্মেন্সের চেয়ে বর হয়ে ওঠেছিল মাশরাফির বয়স, তার ফিটনেস ড্রেসিং রুমের এ আবহেই থামতে হয় মাশরাফিকে। শ্রীলঙ্কারা বিপক্ষে প্রথম ট-২০ তেই টস করতে নামার সময় শর্ট ফর্মেট থেকে বিদায়ের ঘোষণা দেন মাশরাফি।
রিয়াদ, মাশরাফির পর হাতুরুর রোষানলে পরেন সাকিব আল হাসান। একি বছর শ্রীলঙ্কা সফরের ৬ মাস পরেই সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ থেকে ছুটি চেয়েছিলেন সাকিব। গুরুত্বপূর্ণ সিরিজের আগে সাকিবের এমন আবদারে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন চান্দিকা প্রশ্ন তুলেন ক্রিকেটের প্রতি সাকিবের নিবেদন নিয়ে।
২০১৭ তে নাটকীয়ভাবে বাংলাদেশ ছাড়ার পর হাতুরু দায়িত্ব নেন শ্রীলংকা জাতীয় দলের। তবে সেখানেও সিনিয়র ক্রিকেটারদের সাথে জড়িয়ে পড়েন দ্বন্দ্বে। বিশেষ করে ২০১৮ এশিয়া কাপে ব্যর্থতার সব দায় হাতুরু চাপিয়ে দেন ক্যাপ্টেন এঞ্জেলো ম্যাথিউসের উপর।আর এই রেষারেষিতেই দিনকে দিন ফ্রম হারিয়ে জাতীয় দলের জায়গাটা দুর্বল করে ফেলেন এঞ্জেলো।
তামিমের বিদায়ের পর বাংলাদেশ দলের সিনিয়রদের মধ্যে এখন বাকি আছেন কেবল দুজন সাকিব আল হাসান আর মুশফিকুর রহিম। বিশ্বকাপের বাকি তিন মাস অভিজ্ঞদের সেটে তারুণ্য নির্ভর দল নিয়ে হাতুরুর যে পরিকল্পনা তা কতটা সফল হবে এখন সেটাই বড় প্রশ্ন।
বহু কিংবদন্তীদের হঠাৎ বিদায়
জানুয়ারি ২৪ ২০০৮ অ্যাডিলেডের সিরিজে চতুর্থ টেস্টে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া এ ম্যাচের প্রথম ইনিংসে বেগহের করা একটা বলে বিবিএস লক্ষণের একটা ক্যাচ মিস করেন অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। এরপর সেদিনই সংবাদ সম্মেলনের সামনে এসে অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন বিশ্বকাপ জয়ী এই অজি।
গিলক্রিস্ট এর বয়স তখন সবে ৩৪। শুধু অস্ট্রেলিয়ায় নয় বিশ্ব ক্রিকেটেরও অন্যতময় পোস্টার বয় তিনি। খেলতে পারতেন আরও কিছু বছর। সেদিনের লক্ষণের ক্যাচ মিস করার আগেই নাকি পাশে দাঁড়ানোর ম্যাথিউ হেডিনের দিকে তাকিয়ে গিলক্রিস্ট বলেছিলেন “”ম্যান আই এম ডান এন্ড আই এম আউট””।ম্যাথিউ হেডিন তখন ভেবেছিলেন নিত্যান্ত আবেগের বসতেই হয়তো এমনটি বলতেছেন তিনি। কিন্তু না ঐ ক্যাচ ড্রপেই ক্রিকেট থেকে মন ওঠে যায় তার। এরপর যা হওয়ার তাই হল। সে ভারত সফরের পর আর কখনই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দেখা জায়নি গিলক্রিস্টকে।
সেরা ক্রিকেটাররা নিজেদের সামর্থ্য বুঝেন। জানেন নিজের শক্তিমত্তা আর সীমাবদ্ধতার কথা । সেই সঙ্গে জানেন কোথায় তাদের থামতে হবে। নিজের সম্পর্কে এই জ্ঞানটা রেখেছিলেন বলেই গিলক্রিস্টের নাম উচ্চারিত হয় সেরাদের কাতারে।
মার্চ ২০১৪ ওয়ানডে দলের অধিনায়কত্ব পাওয়ার পরে প্রথম বার কথা বলেন তামিম ইকবাল। অনেক কথার ভিরে তামিম সেদিন বলেছিলেন যখন মনে হবে আর পারছিনা কিংবা ব্যর্থ হচ্ছি তখন নিজে থেকেই সরে দাঁড়াবো। ৬ জুলাই ২০২৩ তিন বছর পর সবাইকে অবাক করে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বললেন তামিম ইকবাল। বিদায় বেলায় কাদিয়েছেন গোটা দেশকে কাদিয়েছেন গোটা বিশ্বকে।
২৩ মে ২০১৮ নিজের টুইটার একাউন্টে একটা ভিডিও প্রকাশ করেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার এভি ডেভ্লিয়াস। যে ভিডিও দেখে আবেগি হয়েছিল গোটা দুনিয়া। ঐ ভিডিও বার্তায় ডেভ্লিয়াস ঘোষণা দিয়েছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকটকে তিনি বিদায় জানাচ্ছেন। অথচ কদিন আগে ভারতকে সিরিজ হারানো ডেভ্লিয়াস ফুরফুরে মেজাজে বিশ্বকাপের প্রস্ততি নেওয়ার কথা বলেছিল।
১৫ আগস্ট ২০২০ করোনা মহামারীতে তখন থমকে আছে গোটা বিশ্ব। এর মধ্যেই ইনস্টাগ্রামে একটা ভিডিও সবার নজর কেরে নেয়। সেই ভিডিও বার্তার মধ্যে দিয়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেন ভারতের বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক মাহেন্দ্র সিং ধোনি। তার আগের বছর জুলাইয়ে সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে বিদায় নিয়েছিল ধোনির দল। সেই ম্যাচেই শেষ এরপর থেকে আর কখনই ভারতের জার্সিতে দেখা যায়নি ইতিহাসের সেরা অধিনায়ককে।
ফ্যান থেকে শুরু করে প্লেয়ার সবাই চেয়েছিল ভারতকে আইসিসির সব ট্রফি জিতানো এই ক্রিকেটারের বিদায়টা ধুমধাম করে হোক। মাঝে এক বছরে ক্রিকেট ভক্তরা প্রায় প্রতি দিনিই জানতে চেয়েছিল কবে অবসর নিচ্ছেন মাহি। কিন্ত সবাইকে অবাক করে দিয়ে চুপি সারে সরে গিয়েছেন ক্রিকেটের এই কিংবদন্তি। ধোনির বিদায়ের ঘোষণা শুনে ঐ দিনি একই পথে হাঁটেন আরেক বিশ্বকাপ জয়ি ভারতিও ব্যাটার সুরেশ রায়না।
একই ধোনির মতই ইনস্টাগ্রামে ভিডিও পোস্ট করে। যা ভারতিও তথা উপমহাদেশীয় ক্রিকেট ভক্তদের কাছে বেশ অবাগ লেগেছিল। বৃহস্পতিবার তামিমের আকস্মিক বিদায় মনে করিয়ে দিয়েছে গিলক্রিস্ট, এবি, ধোনী ও রায়নাদের মত ক্রিকেটারদের।যারা নিজেদের গল্পের ইতি টানার দিক দিয়ে সকলেই মিলেছেন একই বিন্দুতে।
বাবার স্বপ্ন পূরণে ক্রিকেট খেলেছিলেন তামিম
দীর্ঘ ক্রিকেট ক্যারিয়ারে বহুবার বাবার অবদান নিয়ে কথা বলেছেন তামিম ইকবাল। বাবা ইকবাল খানের অনুপ্রেরণাতেই এতদূর এসেছেন দেশ সেরা এই ওপেনার। নিজের বাবার সঙ্গে তামিমের সম্পর্ক ছিল ভীষণ বন্ধুত্বের। আর তাই বিদায় বেলাতেও বাবাকে স্মরণ করলেন তামিম।
বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে চট্টগ্রামের একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিয়েছেন বাংলাদেশের এই ডেসিং ওপেনার। বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের যবনিকা টেনে তামিম বলেন, আফগানিস্তানের বিপক্ষে গতকালের ম্যাচটি আমার ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ এই মুহূর্ত থেকে আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানাচ্ছি। সিদ্ধান্তটি হুট করে নেওয়া নয়। অনেকদিন ধরেই আমি এটা নিয়ে ভাবছি পরিবারের সঙ্গে কোথাও বলেছি এটা নিয়ে।
তারপরই নিজের বাবাকে স্মরণ করে তামিম বলেন আমি সব সময় বলেছি ক্রিকেটটা আমার বাবার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য খেলেছি। তিনি আরো বলেন, আমি জানিনা আমি তাকে কতটুকু গর্বিত করতে পেরেছি। সেটার জন্য ১৬ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার গড়েছি এরপর বলেছেন আমি আরো কয়েকজনকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমার সবচেয়ে ছোট চাচা যিনি ইন্তেকাল করেছেন তার নাম আকবর খান।
যার হাত ধরেই আমি প্রথম ক্রিকেট খেলেছি। চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে তপন নামে একজন কোচ আছেন তার কাছেও আমি ঋণী। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ১৬ বছরের দীর্ঘ ক্যারিয়ারের জন্য তামিম ধন্যবাদ দিয়েছেন সতীর্থ, কোচ, বিসিবি প্রধান ও সমর্থকদের।
তামিম ইকবালের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ার
তামিম ইকবাল বাংলাদেশ ক্রিকেটের একটি অনন্য নক্ষত্র ছিলেন। ছিলেন বাংলাদেশ ওয়ানডে ক্রিকেট দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায়। এরপরেই টেস্টে রয়েছে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহের তালিকায়। আগে শুধুমাত্র রয়েছে মুশফিকুর রহিম। টি-টোয়েন্টিতে প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে রয়েছে একটি শতক।
তামিম ইকবালের সর্বোচ্চ সংগ্রহ গুলি
১/ টেস্টে বাংলাদেশের হয়ে এক ইনিংসে তৃতীয় সর্বোচ্চ ২০৬ রান।
২/ ওডিআই বাংলাদেশের হয়ে এক ইনিংসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫৮ রানে।
৩/ টি-টোয়েন্টি বাংলাদেশের হয়ে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ১০৩ রান।
তামিম ইকবালের অর্জন
ফরমেট | ম্যাচ | রান | সেঞ্চুরি | হাফ সেঞ্চুরি |
টেস্ট | ৭০ | ৫১৩৪ | ১০ | ৩১ |
ওডিআই | ২৪১ | ৮৩১৩ | ১৪ | ৫৬ |
টি-20 | ৭৮ | ১৭৫৮ | ১ | ৭ |
বাংলাদেশের সেরা অধিনায়কদের তালিকায় তামিম
প্লেয়ার | ম্যাচ | জয় | হার | জয়ের % |
মাশরাফি | ৮৮ | ৫০ | ৩৬ | ৫৬.৮১ |
তামিম | ৩৭ | ২১ | ১৪ | ৫৬.৭৫ |
সাকিব | ৫০ | ২৩ | ২৬ | ৪৬.০০ |
বন্ধুরা দেশ সেরা ক্রিকেটার তামিম ইকবালের বিদায় আপনাকে কতটা মর্মাহত করেছে এই বিষয়ে আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন ধন্যবাদ।